৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর

0
৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর

৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর

৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর।বাড়িতে কুকুর, বিড়াল পালনের শখ অনেকেরই আছে। একেবারে পরিবারের সদস্যদের মতোই তাদের মনে করা হয়। শুধু মালিক যে পোষ্যকে ভালোবাসেন তা কিন্তু নয়, পোষ্যরাও মালিকের জন্য জীবন পর্যন্ত বাজি রাখে। এজন্য মাঝে মধ্যে খবরে শোনা যায়, অনেকেই প্রিয় পোষ্যকে সম্পত্তিরভাগ দিয়ে দেন।

 

৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর।For More News Update:

 

আবার অনেক পোষ্য নিজেরাও আয় করেন বিভিন্নভাবে। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রাম খতিয়ে একটি তালিকা তৈরি করেছে ফোর্বস স্টাইল লিস্ট। সেখানে আছে বিশ্বের অন্যতম ধনী পোষ্যের তালিকা। বিশ্বের সবচেয়ে ধনী পোষাপ্রাণীর তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে গুন্টার এইট নামের একটি জার্মান শেফার্ড কুকুর। ইতালিয়ান মিডিয়া কোম্পানি গুন্টার করপোরেশনের মালিকানায় থাকা এই কুকুরটির মোট সম্পদের পরিমাণ ৫০০ মিলিয়ন ডলার!

ধনী এই কুকুরের সম্পদের পরিমাণ জেনে হতবাক হয়েছেন অনেকেই। বর্তমানে ৫০০ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার ২০২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা মূল্যের একটি ট্রাস্টের মালিক গানথার সিক্স নামের কুকুরটি। এই বিপুল পরিমাণ সম্পদ কিন্তু গানথার পেয়েছেন উত্তরাধিকার সূত্রে। গানথার তার মালিকের বাবার কাছ থেকে পেয়েছেন এই সম্পদ।

প্রাইভেট জেট থেকে শুরু করে বাংলো বাড়ি সবই আছে তার। কিছুদিন আগে তার একটি বাংলো বিক্রি করতে গিয়েই সবার নজরে আসে সবার। বাংলোটির আগের মালিক ছিলেন জনপ্রিয় মার্কিন সংগীতশিল্পী ম্যাডোনা। তিনি ২০০০ সালে গানথার ট্রাস্টের কাছে বাংলোটি বিক্রি করেছিলেন ৭.৫ মিলিয়ন ডলারে।

 

৫ হাজার ২০২ কোটি টাকার মালিক এই কুকুর।Visit our YouTube Chanel:

 

বিস্কাইন উপসাগরের তীরে বাংলোটি নির্মাণ করা হয় ১৯২৮ সালে। এর সামনের দিকে রয়েছে নীল সমুদ্র। ২০ বছর পর ৯ রুমের এই বিলাসবহুল বাংলোটির প্রাথমিক মূল্য নির্ধারণ হয়েছে ৩১.৭৫ মিলিয়ন ডলার।

ক্যাভিয়ার সংগ্রহ করে প্যাকেজিং এবং বাজারজাত করার কাজটি খুবই কঠিন। তবে তার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে ক্যাভিয়ার খুবই বিরল। সবচেয়ে বিখ্যাত ক্যাভিয়ার আসে বেলুজা স্টার্জেন মাছ থেকে। কেবল কাস্পিয়ান সাগর এবং কৃষ্ণ সাগরে এই মাছ পাওয়া যায়। সেই খাবারই প্রতিবেলায় থাকে গানথারের ম্যেনুতে।

এছাড়াও অন্যান্য কুকুরের মতোই গানথার বাগানে খেলাধুলা করে সময় কাটায়। তবে নিজের বিশাল বাংলোর বাগানে বল দিয়ে খেখাধুলা করে সে। পাশে থাকেন কয়েকজন পরিচারিকা। যারা গানথারের জন্য বিশেষ পানীয় নিয়ে অপেক্ষা করেন। খেলা শেষে ক্লান্ত গানথার পান করবে সেই পানীয়।

বালির প্রাসাদে কীভাবে কাটালেন দুই যুগ! গ্লোবাল নিউজ।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *